Monday, 2 May 2016

আপনার জিপি সীম দিয়ে আনলিমিটেড ফ্রী নেট চালান[এন্ড্রয়েড আর পিসি ইউজার দের জন্য]



Ads by Techtunes - tAds
আসসালামু আলাইকুম বন্ধু গণ আশা করি আপনারা আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই আছেন। আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি নতুন একটি টিউন নিয়ে।আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে / টেকটিউনস কে ধন্যবাদ আমাকে আবারো টিউন করার সুযোগ দেওয়ার জন্য। কোন ভুল হলে ছোট ভাই হিসাবে ক্ষমা করবেন এডমিন ভাইয়া। আমার টিউন শুরু করছি।
প্রথমে আমার সালাম নিন। অনেক দিন পর জিপি ফ্রী নেট নিয়ে হাজির হলাম 😀
এটা ১০০% কার্যকরী একটা ট্রিক
Israfil কে ধন্যবাদ ট্রিকটা নতুন ভাবে খুজে বের করার জন্য 😀
ভালো স্পিড পাওয়ার জন্য জিপি ফ্লেক্সি প্ল্যান থেকে কম মেগাবাইট এবং বেশী মেয়াদ এর একটা ৩ জি প্যক এক্টিভ করুন। এক্টিভ করতে  Gp flexxi plan এ যান।এইবার শুরু করা যাক

For pc net user 2016:

প্রথমেই নিচ থেকে .zip file টা ডাওনলোড করে নিন
Gp free net 2016.zip
[.zip pass word= trickbd.co ]
Extract করুন ভিতরে Nmd Vpn.exe নামের একটা সফটওয়্যার এবং  ‘Config’ নামের একয়াট ফোল্ডার পাবেন
NmdVpn.exe ইনষ্টল করুন এবং  C:=>Program files=> NMD Vpn =>Config এ যান
অই ফোল্ডারে কিছু থাকলে ডিলেট করুন এবং আপনার এক্সট্রাক্ট করা  ‘Config’ ফোল্ডার এর ভিতরকার ফাইল গুলা কপি করুন
তারপর ফোল্ডার তটা নিচের মতো দেখতে হবে

তারপর  “NmdVpn.exe” এর উপর মাউস এর ডান পাশের বাটন ক্লিক করে “Run As Administrator” দিয়ে চালু করুন
তারপর আপনার Task Bar থেকে NMD vpn চালু করুন এবং যেকোন একটা কনফিগ এ কানেক্ট ল্করুন [You must be connect your modem first]

কিছুক্ষন পর  “Vpn connected”এই টাইপের একটা নটিফক্যশন দেখবেন। ব্যস আনলিমিটেড ফ্রী নেট চালান  😀 😀

For android user:

নিচ থেকে .zip ফাইল টা ডাওনলোড করুন
Android gp free net 2015.zip
[.zip pass word= trickbd.co ]
ডাওনলোড হলে আপনার SD card এ extract করুন
তারপর “openvpn.apk” ইনষ্টল করুন এবং চালু করুন
তারপর ডানপাশের ড্রপ ডাওন মেন্যু থেকে t “Import profile from sd card ” সিলেক্ট করুন এবং আপনার এক্সট্রাক্ট করা config folder থেকে একটা কনফিগ সিলেক্ট করুন
নিচের মতো ইউজার নেম এবং পাসোয়ার্ড দিন
Username: vpnbook Password: tuB3crew
বিঃদ্রঃ  vpn password কয়েকদিন পর পর পরিবর্তিত হয়… আপডেট জানতে  টেকটিউনসএ নজর রাখুন 🙂 
তারপর কানেক্ট করুন এবং কানেক্টেড দেখালে ফ্রী নেট চালান …. যদি আপনার স্পিড কম থাকে Config folder থেকে অন্য একটা কনফিগ ফাইল দিয়ে কানেক্ট করুন!
ব্যলেন্স এবং টাকা ০ রাখুন !
Enjoy..
ডাউনলোড করার সময় নিচের চিএ এর মত টিক টা তুলে দিন,
ডাউনলোড করতে না পারলে আপনাদের সুবিধার জন্নে একটা ভিডিও বানিয়ে দিলাম
পিসি থেকে ম্যালওয়্যার পরিষ্কার করার উপায় Posted by: রুবেল in টিপস এন্ড ট্রিক্স 25 days ago 0 Apple+App+Store+malware+'infected+4,000+apps' আপনার পিসিটি কি আজকাল খুব ধীরে চলছে? কোন কিছু ওপেন করতে গেলে নানা রকম পপ-আপ চলে আসছে? কিম্বা ব্রাউজারটি অল্পতেই হ্যাং করছে? এ গুলো সবই ভাইরাস, স্পাইওয়্যার অথবা অন্যকোন অনিষ্টকারী সফটওয়্যার দ্বারা আপনার পিসিটি আক্রান্ত হবার লক্ষণ। অনেক সময় হার্ডওয়্যার জনিত কারণেও এই সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে; কিন্তু আপনার পিসিতে কোন অনিষ্টকারী সফটওয়্যার রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা বুদ্ধিমানের কাজ। এখানে দেয়া হল কিভাবে আপনি তা করবেন। প্রথম ধাপ: সেফ মোডে প্রবেশ করুন প্রথমে আপনার পিসিটির ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার সিস্টেম পুরোপুরি ভাইরাসমুক্ত না হচ্ছে ততোক্ষণ পর্যন্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন রাখুন। এর ফলে অনিষ্টকারী সফটওয়্যারগুলো আর বিস্তার লাভ করতে পারবে না অথবা আপনার প্রয়োজনীয় ডাটা চুরিও করতে পারবে না। আপনার কাছে যদি মনে হয় আপনার পিসিটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে তাহলে উইন্ডোজ সেভ মোডে রিস্টার্ট করুন। যেহেতু এই মোডে জরুরী সার্ভিস সমূহ ছাড়া আর কিছুই চালু হয় না তাই কোন ভাইরাস যদি উইন্ডোজ লোড হবার সাথে সাথে চালু হত সেগুলো সেফমোডে থাকার কারণে আর লোড হতে পারবে না। সেভ মোডে লোড হবার জন্য প্রথমে পিসি সাট-ডাউন করুন। এরপর পিসি স্টার্ট দিয়ে F8 কী-টিকে বার বার চাপ দিন। আপনার সামনে আসবে অ্যাডভান্সড বুট অপশন মেন্যু সেখান থেকে “সেফ মোডে উইথ নেটওয়ার্কিং” নির্বাচন করুন এবং এন্টার চাপ দিন। এই সেফ মোডে আপনার পিসিটি যদি দ্রুত চলে তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনার পিসিতে ভাইরাস রয়েছে। তবে এমনও হতে পারে আপনার পিসিতে অনেক বেশী প্রোগ্রাম রয়েছে যেগুলো উইন্ডোজের সাথে সাথে লোড হয়ে থাকে। দ্বিতীয় ধাপ: টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করুন ভাইরাস স্ক্যান করবার আগে আপনার টেম্পোরারি ফাইলগুলো মুছে ফেলুন। মুছে ফেলবার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ডিস্ক ক্লিনআপ টুলটি যা উইন্ডোজের সাথেই থাকে। একে পেতে পারেন তিন ভাবে- ১. start->search [disk cleanup]->enter। ২. start->All Programs->Accessories->System Tools->Disk Cleanup অথবা ৩. উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার থেকে হার্ড-ড্রাইভের উপর রাইট ক্লিক করে প্রোপারটিজ নির্বাচন করে ডিস্ক ক্লিনআপের অপশন পেয়ে যাবেন। তৃতীয় ধাপ: ম্যালওয়্যার স্ক্যানার ডাউনলোড করুন আপনার মেশিনে যে অ্যান্টিভাইরাস রয়েছে সেই স্ক্যানার ব্যবহার করে স্ক্যান করলে কিন্তু আপনি ম্যালওয়্যারগুলোকে পাবেন না। কারণ সে এই ভাইরাসগুলো ধরতে পূর্বেই ব্যর্থ হয়েছে বলেই আজ আপনাকে বিশেষভাবে স্ক্যান করতে হচ্ছে, তাই না? ডাউনলোড করুন BitDefender Free Edition, Kaspersky Virus Removal Tool, Malwarebytes, Norman Malware Cleaner, অথবা SuperAntiSpyware এগুলোকে বলে অনডিমান্ড স্ক্যানার। আর সাধারণভাবে আমরা যে সকল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি তাদেরকে বলে রিয়েল টাইম অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম। অনডিমান্ড স্ক্যানার আপনি একের অধিক ইনস্টল করতে পারেন কিন্তু একের অধিক রিয়েল টাইম অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করলে কিন্তু কাজ করবে না। মনে রাখবেন কোন অ্যান্টিভাইরাসের সাহায্যে আপনি ১০০% নিরাপত্তা পাবেন না, আর তাই দুই-তিনটি স্ক্যানার ব্যবহার করে চেক করুন, যেন আপনার মেশিন সম্পূর্ণরূপে অনিষ্টকারী সফটওয়্যার মুক্ত হয়। চতুর্থ ধাপ: ওয়েব ব্রাউজারটিকে ঠিক করুন অনিষ্টকারী সফটওয়্যারগুলো আপনার উইন্ডোজের সিস্টেম ফাইল এবং অন্যান্য সেটিংগুলোর ক্ষতি সাধন করে থাকতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যেটি ঘটে তা হচ্ছে ব্রাউজারের হোম পেজ পরিবর্তন অথবা ইন্টারনেটের সংযোগ সেটিং পরিবর্তন করে ফেলা যাতে ইন্টারনেট সংযোগের সাথে সাথে আবার আপনি এই ভাইরাস দ্বারা আবার আক্রান্ত হন। আর তাই ব্রাউজার লঞ্চ করবার পূর্বে আপনার হোমপেজ এবং সংযোগ সেটিংগুলো পরীক্ষা করে দেখুন। ব্রাউজারে হোমপেজ পরীক্ষা করবেন এভাবে, start-> control panel-> internet options। যদি এখানে অপরিচিত কোন ওয়েবসাইটের নাম দেখেন যা আপনি এর আগে কখনো শোনেননি তাহলে use blank বাটনটিতে ক্লিক করুন। এরপর, সিলেক্ট করুন Connections ট্যাবটি এবং ক্লিক করুন LAN settings বাটনে। আপনার আইএসপি যদি প্রক্সি ব্যবহার করতে না বলে আপনাকে তাহলে এখানে Automatically detect settings সিলেক্ট করা অবস্থায় থাকবে। পঞ্চম ধাপ: উইন্ডোজ নষ্ট হলে আপনার ফাইল সমূহকে রিকভার করুন কোন মতেই যদি অনিষ্টকারী সফটওয়্যারগুলোর হাত থেকে রক্ষা না পান অথবা উইন্ডোজ যদি ঠিক মত কাজ না করে তাহলে আপনার হাতে থাকছে শেষ অস্ত্র উইন্ডোজ রি-ইনস্টল করা। তবে তার আগে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সংরক্ষণ করুন ইউএসবি বা এক্সটারনাল ড্রাইভে। আপনার ই-মেইল ক্লায়েন্টের (আউটলুক বা উইন্ডোজ মেইল) সেটিং এবং মেসেজগুলো সেভ করতে ভুলবেন না। আপনার মেশিনের প্রয়োজনীয় ড্রাইভার, বিশেষ করে নেটওয়ার্ক ড্রাইভারটিকে সেভ করবার জন্য ব্যবহার করুন ডাবল ড্রাইভারের মত সফটওয়্যার। আপনি ব্যাকআপ প্রক্রিয়া শুরু করবার আগেই যদি উইন্ডোজ কাজ করা বন্ধ করে দেয় অথবা স্টার্ট না হয় তাহলে আপনার ফাইলগুলোতে প্রবেশ করবার জন্য ব্যাবহার করুন হিরেন্স বুটসিডির মত কোন লাইভ সিডি। সবকিছু ঠিকঠাক মত ব্যাকআপ হবার পর আপনার পিসিটিতে আবার নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল করুন। ভাইরাস আক্রান্ত মেশিনে উইন্ডোজ রিইনস্টলের সময় ফরম্যাট করাটা বুদ্ধিমানের কাজ। পিসিকে কিভাবে ভাইরাস মুক্ত রাখবেন সবসময় রিয়েল টাইম অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন। বাংলাদেশে অনেকেই অত্যধিক দামের কারণে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারগুলো কিনতে চাননা। তাদের জন্য একটা টিপস, অ্যান্টিভাইরাস কোম্পানিগুলো তাদের ট্রায়াল সংস্করণগুলো একমাস থেকে তিনমাস পর্যন্ত ট্রায়াল হিসেবে ব্যবহার করতে দেয়। ডাউনলোড করুন ট্রায়াল সংস্করণ, ব্যবহার করুন একমাস, তারপর আরেকটি ডাউনলোড করুন, সেটা শেষ হয়ে গেলে আরেকটি, তারপর আরেকটি…! ভালো কিছু অ্যান্টিভাইরাসের মাঝে রয়েছে, নরটন, অ্যাভাস্ট, এভিজি, কমোডো আর আপনার পিসিতে যদি অরিজিনাল উইন্ডোজ থাকে তাহলে ব্যবহার করতে পারেন মাইক্রোসফটের Microsoft Security Essentials। এই অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণরূপে ফ্রি। আপনার ব্যাকআপ করা ডাটাগুলো রিস্টোর করবার আগে ভাইরাস স্ক্যান করে নিতে ভুলবেন না। উইন্ডোজ এবং অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারগুলো সবসময় আপটুডেট রাখাটাও ভাইরাসমুক্ত থাকবার মূল চাবিকাঠি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। পোস্টটি সবার সাথে শেয়ার করুনঃ

Read more at ItMela24.com: পিসি থেকে ম্যালওয়্যার পরিষ্কার করার উপায় http://www.itmela24.com/?p=3030
পিসি থেকে ম্যালওয়্যার পরিষ্কার করার উপায় Posted by: রুবেল in টিপস এন্ড ট্রিক্স 25 days ago 0 Apple+App+Store+malware+'infected+4,000+apps' আপনার পিসিটি কি আজকাল খুব ধীরে চলছে? কোন কিছু ওপেন করতে গেলে নানা রকম পপ-আপ চলে আসছে? কিম্বা ব্রাউজারটি অল্পতেই হ্যাং করছে? এ গুলো সবই ভাইরাস, স্পাইওয়্যার অথবা অন্যকোন অনিষ্টকারী সফটওয়্যার দ্বারা আপনার পিসিটি আক্রান্ত হবার লক্ষণ। অনেক সময় হার্ডওয়্যার জনিত কারণেও এই সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে; কিন্তু আপনার পিসিতে কোন অনিষ্টকারী সফটওয়্যার রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা বুদ্ধিমানের কাজ। এখানে দেয়া হল কিভাবে আপনি তা করবেন। প্রথম ধাপ: সেফ মোডে প্রবেশ করুন প্রথমে আপনার পিসিটির ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার সিস্টেম পুরোপুরি ভাইরাসমুক্ত না হচ্ছে ততোক্ষণ পর্যন্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন রাখুন। এর ফলে অনিষ্টকারী সফটওয়্যারগুলো আর বিস্তার লাভ করতে পারবে না অথবা আপনার প্রয়োজনীয় ডাটা চুরিও করতে পারবে না। আপনার কাছে যদি মনে হয় আপনার পিসিটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে তাহলে উইন্ডোজ সেভ মোডে রিস্টার্ট করুন। যেহেতু এই মোডে জরুরী সার্ভিস সমূহ ছাড়া আর কিছুই চালু হয় না তাই কোন ভাইরাস যদি উইন্ডোজ লোড হবার সাথে সাথে চালু হত সেগুলো সেফমোডে থাকার কারণে আর লোড হতে পারবে না। সেভ মোডে লোড হবার জন্য প্রথমে পিসি সাট-ডাউন করুন। এরপর পিসি স্টার্ট দিয়ে F8 কী-টিকে বার বার চাপ দিন। আপনার সামনে আসবে অ্যাডভান্সড বুট অপশন মেন্যু সেখান থেকে “সেফ মোডে উইথ নেটওয়ার্কিং” নির্বাচন করুন এবং এন্টার চাপ দিন। এই সেফ মোডে আপনার পিসিটি যদি দ্রুত চলে তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনার পিসিতে ভাইরাস রয়েছে। তবে এমনও হতে পারে আপনার পিসিতে অনেক বেশী প্রোগ্রাম রয়েছে যেগুলো উইন্ডোজের সাথে সাথে লোড হয়ে থাকে। দ্বিতীয় ধাপ: টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করুন ভাইরাস স্ক্যান করবার আগে আপনার টেম্পোরারি ফাইলগুলো মুছে ফেলুন। মুছে ফেলবার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ডিস্ক ক্লিনআপ টুলটি যা উইন্ডোজের সাথেই থাকে। একে পেতে পারেন তিন ভাবে- ১. start->search [disk cleanup]->enter। ২. start->All Programs->Accessories->System Tools->Disk Cleanup অথবা ৩. উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার থেকে হার্ড-ড্রাইভের উপর রাইট ক্লিক করে প্রোপারটিজ নির্বাচন করে ডিস্ক ক্লিনআপের অপশন পেয়ে যাবেন। তৃতীয় ধাপ: ম্যালওয়্যার স্ক্যানার ডাউনলোড করুন আপনার মেশিনে যে অ্যান্টিভাইরাস রয়েছে সেই স্ক্যানার ব্যবহার করে স্ক্যান করলে কিন্তু আপনি ম্যালওয়্যারগুলোকে পাবেন না। কারণ সে এই ভাইরাসগুলো ধরতে পূর্বেই ব্যর্থ হয়েছে বলেই আজ আপনাকে বিশেষভাবে স্ক্যান করতে হচ্ছে, তাই না? ডাউনলোড করুন BitDefender Free Edition, Kaspersky Virus Removal Tool, Malwarebytes, Norman Malware Cleaner, অথবা SuperAntiSpyware এগুলোকে বলে অনডিমান্ড স্ক্যানার। আর সাধারণভাবে আমরা যে সকল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি তাদেরকে বলে রিয়েল টাইম অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম। অনডিমান্ড স্ক্যানার আপনি একের অধিক ইনস্টল করতে পারেন কিন্তু একের অধিক রিয়েল টাইম অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করলে কিন্তু কাজ করবে না। মনে রাখবেন কোন অ্যান্টিভাইরাসের সাহায্যে আপনি ১০০% নিরাপত্তা পাবেন না, আর তাই দুই-তিনটি স্ক্যানার ব্যবহার করে চেক করুন, যেন আপনার মেশিন সম্পূর্ণরূপে অনিষ্টকারী সফটওয়্যার মুক্ত হয়। চতুর্থ ধাপ: ওয়েব ব্রাউজারটিকে ঠিক করুন অনিষ্টকারী সফটওয়্যারগুলো আপনার উইন্ডোজের সিস্টেম ফাইল এবং অন্যান্য সেটিংগুলোর ক্ষতি সাধন করে থাকতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যেটি ঘটে তা হচ্ছে ব্রাউজারের হোম পেজ পরিবর্তন অথবা ইন্টারনেটের সংযোগ সেটিং পরিবর্তন করে ফেলা যাতে ইন্টারনেট সংযোগের সাথে সাথে আবার আপনি এই ভাইরাস দ্বারা আবার আক্রান্ত হন। আর তাই ব্রাউজার লঞ্চ করবার পূর্বে আপনার হোমপেজ এবং সংযোগ সেটিংগুলো পরীক্ষা করে দেখুন। ব্রাউজারে হোমপেজ পরীক্ষা করবেন এভাবে, start-> control panel-> internet options। যদি এখানে অপরিচিত কোন ওয়েবসাইটের নাম দেখেন যা আপনি এর আগে কখনো শোনেননি তাহলে use blank বাটনটিতে ক্লিক করুন। এরপর, সিলেক্ট করুন Connections ট্যাবটি এবং ক্লিক করুন LAN settings বাটনে। আপনার আইএসপি যদি প্রক্সি ব্যবহার করতে না বলে আপনাকে তাহলে এখানে Automatically detect settings সিলেক্ট করা অবস্থায় থাকবে। পঞ্চম ধাপ: উইন্ডোজ নষ্ট হলে আপনার ফাইল সমূহকে রিকভার করুন কোন মতেই যদি অনিষ্টকারী সফটওয়্যারগুলোর হাত থেকে রক্ষা না পান অথবা উইন্ডোজ যদি ঠিক মত কাজ না করে তাহলে আপনার হাতে থাকছে শেষ অস্ত্র উইন্ডোজ রি-ইনস্টল করা। তবে তার আগে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সংরক্ষণ করুন ইউএসবি বা এক্সটারনাল ড্রাইভে। আপনার ই-মেইল ক্লায়েন্টের (আউটলুক বা উইন্ডোজ মেইল) সেটিং এবং মেসেজগুলো সেভ করতে ভুলবেন না। আপনার মেশিনের প্রয়োজনীয় ড্রাইভার, বিশেষ করে নেটওয়ার্ক ড্রাইভারটিকে সেভ করবার জন্য ব্যবহার করুন ডাবল ড্রাইভারের মত সফটওয়্যার। আপনি ব্যাকআপ প্রক্রিয়া শুরু করবার আগেই যদি উইন্ডোজ কাজ করা বন্ধ করে দেয় অথবা স্টার্ট না হয় তাহলে আপনার ফাইলগুলোতে প্রবেশ করবার জন্য ব্যাবহার করুন হিরেন্স বুটসিডির মত কোন লাইভ সিডি। সবকিছু ঠিকঠাক মত ব্যাকআপ হবার পর আপনার পিসিটিতে আবার নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল করুন। ভাইরাস আক্রান্ত মেশিনে উইন্ডোজ রিইনস্টলের সময় ফরম্যাট করাটা বুদ্ধিমানের কাজ। পিসিকে কিভাবে ভাইরাস মুক্ত রাখবেন সবসময় রিয়েল টাইম অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন। বাংলাদেশে অনেকেই অত্যধিক দামের কারণে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারগুলো কিনতে চাননা। তাদের জন্য একটা টিপস, অ্যান্টিভাইরাস কোম্পানিগুলো তাদের ট্রায়াল সংস্করণগুলো একমাস থেকে তিনমাস পর্যন্ত ট্রায়াল হিসেবে ব্যবহার করতে দেয়। ডাউনলোড করুন ট্রায়াল সংস্করণ, ব্যবহার করুন একমাস, তারপর আরেকটি ডাউনলোড করুন, সেটা শেষ হয়ে গেলে আরেকটি, তারপর আরেকটি…! ভালো কিছু অ্যান্টিভাইরাসের মাঝে রয়েছে, নরটন, অ্যাভাস্ট, এভিজি, কমোডো আর আপনার পিসিতে যদি অরিজিনাল উইন্ডোজ থাকে তাহলে ব্যবহার করতে পারেন মাইক্রোসফটের Microsoft Security Essentials। এই অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণরূপে ফ্রি। আপনার ব্যাকআপ করা ডাটাগুলো রিস্টোর করবার আগে ভাইরাস স্ক্যান করে নিতে ভুলবেন না। উইন্ডোজ এবং অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারগুলো সবসময় আপটুডেট রাখাটাও ভাইরাসমুক্ত থাকবার মূল চাবিকাঠি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। পোস্টটি সবার সাথে শেয়ার করুনঃ

Read more at ItMela24.com: পিসি থেকে ম্যালওয়্যার পরিষ্কার করার উপায় http://www.itmela24.com/?p=3030

No comments:
Write comments